[bt_section layout=”boxed” top_spaced=”not-spaced” bottom_spaced=”bottomExtraSmallSpaced” skin=”light” full_screen=”no” vertical_align=”inherit” divider=”yes” back_image=”” back_color=”#ffffff” back_video=”” video_settings=”” parallax=”” parallax_offset=”” animation=”” animation_back=”” animation_impress=”” el_id=”” el_class=”” el_style=”” responsive=””][bt_row][bt_column width=”1/1″][bt_hr top_spaced=”topExtraSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSmallSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][bt_header superheadline=”পরামর্শ” headline=”ঠোঁট ও তালুকাটা শিশুর যত্ন” headline_size=”large” dash=”bottom” dash_style=”btAccentDash” subheadline=”শিশুকে সঠিক উপায়ে খাও্যানোর জন্য কিছু পরামর্শ” el_class=”” el_style=””][/bt_header][bt_hr top_spaced=”topSemiSpaced” bottom_spaced=”not-spaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][/bt_column][/bt_row][/bt_section][bt_section layout=”boxed” top_spaced=”not-spaced” bottom_spaced=”not-spaced” skin=”light” full_screen=”no” vertical_align=”inherit” divider=”yes” back_image=”” back_color=”#ffffff” back_video=”” video_settings=”” parallax=”” parallax_offset=”” animation=”” animation_back=”” animation_impress=”” el_id=”” el_class=”” el_style=”” responsive=””][bt_row][bt_column width=”1/2″][bt_hr top_spaced=”topSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSmallSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][bt_header superheadline=”” headline=”কিভাবে খাওয়াবেন?” headline_size=”medium” dash=”bottom” dash_style=”btAlternateDash” subheadline=”” el_class=”” el_style=””][/bt_header][bt_text]

• শিশুকে খাওয়ানোর জন্য সুনির্দিষ্ট কোন উপায় নেই । ফলে শিশু ও মায়ের জন্য উপযোগী উপায় চিহ্নিত করার পূর্বে কয়েকটি উপায় পরীক্ষামূলকভাবে যাচাই করলে সঠিক উপায়টি নির্বাচন করা সহজ হয় ।
• শিশুকে স্তন পান করানো সম্ভব হতে পারে । তবে আপনার শিশু হয়তো একটু বেশি ধীরে চুষে খাবে এবং খাওয়ার সময় একটু বেশি লাগবে । ধৈর্য ধরতে হবে । তার হয়তো স্তন চুষতে সমস্যা হতে পারে । যদি শিশু বকের দুধ টেনে খেতে না পারে তাহলে বকের থেকে দুধ বের করে নিয়ে চামচে করে দিতে পারেন । শিশুকে হুবহু বসার ভঙ্গিতে (৪৫ ডিগ্রী) মাথা উপরের দিকে ধরতে হবে, তারপর চামচ বা ফিডার থেকে দুধ ঢালতে হবে জিভের পিছন দিকে । এতে দুধ নাক দিয়ে বের হবে না এবং ফুস্ফুসেও যাবার সম্ভাবনা কমে যাবে ।
• স্তনপানের পাশাপাশি শিশুকে চামচ ও বোতল দিয়েও দুধ খাওয়াতে হবে । দুধের বোতলের নিপলের ছিদ্র বড় করে দিয়ে দুধ সহজে বের হতে পারবে ফলে শিশুকে মুখের ভিতর দুধ নেয়ার জন্য বেশি কষ্ট হবে না । যে বতলে চাপ প্রয়োগ করে দুধ বের করা যায়, সে ধরনের বোতল ব্যবহার করে শিশুর মুখে পরিমাণমত দুধ সরবরাহ করা সম্ভব । খাওয়ানোর কাজে ব্যবহার হবে একটি কাপ অথবা বোতলের সঙ্গে একটি চামচ । চামচে করে খাওয়ানোর কাজটা হবে খুব ধীরে, অন্তত, যতদিনা না ঠোঁট বা তালুর বিভক্তি সেরে যায়, ততদিন চলবে এ খাওয়ানোর ব্যবস্থা ।
• কখনো অনেকটা খাবার একসঙ্গে শিশুর মুখে দিয়ে দিবেন না, তাতে দম বন্ধ হয়ে যেতে পারে । দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে খাওয়ালে শিশু ক্লান্ত হয়ে পড়তে পারে, কাজেই অল্প পরিমাণে খাওয়াবেন এবং অল্প সময়ের ব্যবধানে ঘন ঘন খাওয়াবেন ।
• খাওয়ানোর সময় শিশুকে সোজা ভাবে বসানো খুবেই গুরুত্বপূর্ণ । এর ফলে দুধ শিশুর ফুস্ফুসে বা নাকের নালী অথবা বাইরে বের হয়ে আসার সম্ভাবনা অনেক কমে যায় ।
• যেহেতু শিশুর ঠোঁট বন্ধ করার স্মস্যা থাকে তাই খাওয়ানোর সময় শিশুর পেটে প্রচুর বাতাস ঢুকে । এটি প্রতিরোধ করার জন্য শিশুকে সোজাভাবে বসিয়ে চামচ/স্তনের বোঁটা মুখগহ্বরে যতোটা সম্ভব ভিতরে দিতে হবে । এছাড়াও খাওয়ানোর সময় খাওয়ানোর শেষে শিশুর পেট থেকে বাতাস বের করে দিতে হবে ।

[/bt_text][/bt_column][bt_column width=”1/2″][bt_hr top_spaced=”topSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][bt_image image=”2238″ caption_text=”” size=”full” shape=”square” url=”” target=”_self” hover_type=”” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_image][bt_image image=”2241″ caption_text=”” size=”full” shape=”square” url=”” target=”_self” hover_type=”” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_image][bt_hr top_spaced=”topSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSmallSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][bt_text]

একটি শিশুকে খাওয়ানো হয় কিভাবে

[/bt_text][/bt_column][/bt_row][bt_row][bt_column width=”1/2″ align=”center” vertical_align=”btMiddleVertical” border=”no_border” cell_padding=”btDoublePadding” animation=”no_animation” text_indent=”btTextIndent” highlight=”no_highlight” background_color=”” opacity=”.4″ inner_background_color=”” background_image=”” el_class=”” el_style=””][bt_hr top_spaced=”topSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSmallSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][bt_image image=”2966″ caption_text=”” size=”full” shape=”square” url=”” target=”_self” hover_type=”” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_image][bt_hr top_spaced=”topSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSmallSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][/bt_column][bt_column width=”1/2″][bt_hr top_spaced=”topSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSmallSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][bt_header superheadline=”” headline=”বিশেষজ্ঞের পরামর্শ প্রথম পর্যায়ে নেওয়া উচিত” headline_size=”medium” dash=”bottom” dash_style=”btAlternateDash” subheadline=”” el_class=”” el_style=””][/bt_header][bt_text]

ঠোঁটকাটা, তালুকাটা আছে এরকম প্রত্যেক শিশুকে যত আগে সম্ভব একজন Plastic Surgeon -কে দিয়ে পরীক্ষা করানো উচিত । এর ফলে ত্রুটির মাত্রা কতখানি টা নির্ধারণ করার সুযোগ পাওয়া যাবে । এর পরে প্রয়োজন শিশুর পূর্ণ তত্ত্বাবধানের জন্য একাধিক বিশেষজ্ঞের একটি টিম ।

[/bt_text][/bt_column][/bt_row][bt_row][bt_column width=”1/2″][bt_hr top_spaced=”topSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSmallSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][bt_header superheadline=”” headline=”আমি শিশুকে কি খাওয়াবো?” headline_size=”medium” dash=”bottom” dash_style=”btAlternateDash” subheadline=”” el_class=”” el_style=””][/bt_header][bt_text]

শিশুর বয়স ৬ মাস পর্যন্ত শুধু দুধ খাওয়াবেন । শিশুর বয়স ৬ মাস পর থেকে প্রতিদিন ১ চা চামচ মধু খাওয়াবেন । এছাড়া ভাত, মাছ/মাংস, ডিম, সবজি, মসুরের ডাল এবং পরিমান মতো তেল মিশিয়ে ঘন্ট তৈরী করবেন এবং অল্প অল্প করে খাওয়াবেন । তাহলে বাচ্চা অপুষ্টিতে ভুকবে না এবং অপারেশনের জন্য অজ্ঞান করতেও কোন অসুবিধা হবে না । তালুকাটা শিশুকে আধা শক্ত খাবার দেয়া আরোও ভালো, কারন তা নাক দিয়ে বেরিয়ে আসার আশঙ্কা কম ।

[/bt_text][/bt_column][bt_column width=”1/2″ align=”center” vertical_align=”btMiddleVertical” border=”no_border” cell_padding=”btDoublePadding” animation=”no_animation” text_indent=”btTextIndent” highlight=”no_highlight” background_color=”” opacity=”.4″ inner_background_color=”” background_image=”” el_class=”” el_style=””][bt_hr top_spaced=”topSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSmallSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][bt_image image=”2239″ caption_text=”” size=”full” shape=”square” url=”” target=”_self” hover_type=”” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_image][bt_hr top_spaced=”topSmallSpaced” bottom_spaced=”bottomSmallSpaced” transparent_border=”noBorder” el_class=”” el_style=”” responsive=””][/bt_hr][/bt_column][/bt_row][/bt_section]